lisensi

Advertisement

Picsart-23-09-20-19-46-51-668
বাংলাদেশ প্রকাশ
সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫
Last Updated 2025-11-17T09:29:18Z
রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪ আসনের প্রগতি অগ্রগতি ও আপামর প্রত্যয়ের একটি নাম মোস্তাফিজুর রহমান

Advertisement



 

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনের প্রগতি অগ্রগতি ও আপামর প্রত্যয়ের একটি নাম বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী জননেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক।


সম্প্রতি, জননেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ২৮ কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে শহর, গ্রাম কিংবা চরাঞ্চলে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ, পথসভা, জনসভায় মানুষের ঢল এবং তিনি বলছেন জনগণের ভালোবাসা ও আস্থা আমার মূল-শক্তি। আমি এই জনপদের সন্তান হিসেবে সবসময় আপনাদের পাশে ছিলাম এবং আপনাদের সেবক হয়ে থাকবো। তার প্রতিটি পথসভা ও জনসভায় ঘিরে মানুষের ঢল। এক কথায় তার নির্বাচনি মাঠ এখন বেশ উৎসব মুখর পরিবেশে যেন প্রীতিবন্ধন। জননেতা মোস্তাকের সততা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সামাজিক ও মানবিক অগ্রগতিতে এ আসনের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলে যোগ দিচ্ছেন। স্বরূপ (১৫নভেম্বর) রাজিবপুরের জনসভায় বিভিন্ন দলের ৫৮জন নেতাকর্মী তার হাত ধরে জামায়াতে যোগ দেন।


জন্ম, কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের (দিগলা পাড়া) নতুন গ্রামের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আলহাজ্ব মনসুর আহমদ এবং তিনি ছিলেন পাকিস্তান আমলে সাধারণ মানুষের আত্ম-বিশ্বাসের প্রতীক এবং একজন প্রভাবশালী এমএলএ (বর্তমান সংসদ সদস্য)। পৈতৃক সূত্রে তাঁদের পরিবার কুড়িগ্রামের রৌমারী অঞ্চলের সবচেয়ে অন্যতম ধনাঢ্য ও প্রভাবশালী। দৃষ্টান্ত স্থাপনে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক শৈশব থেকে বিনয়ী ও সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত। সমৃদ্ধ পরিবারে জন্ম হলেও তাঁর মধ্যে ছিলো না অহংকারের লেশমাত্র। পিতার মতোই তিনি সারা জীবন সাধারণ মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে আসছেন। পেশায় একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক। মানুষের সেবায় রৌমারীর কর্তিমারী বাজারে প্রতিষ্ঠিত করেন মোহাম্মাদিয়া হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং এখানে শহর, মফস্বল ও চরাঞ্চলের মানুষদের স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। সভাপতি হয়ে তার নেতৃত্বে কর্তিমারী বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ নির্মাণা কাজ চলছে। এছাড়াও দীর্ঘদিন থেকে এলাকার বিভিন্ন রাস্তা-ঘাট মেরামত ও উন্নয়নে তিনি নিজ অর্থে সহায়ক ভূমিকা রাখছেন।


জননেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ছাত্র জীবন থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দল করতেন। রৌমারী উপজেলা শাখায় ৫বারের আমীর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে নিপীড়ন, নির্যাতিত, জঙ্গি নির্ধারণ ও হয়রানিসহ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তবুও তিনি ন্যায়ের পথে সংগ্রাম করে রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী উপজেলায় সঠিকভাবে নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে সু-সংগঠিত করতে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।


স্থানীয় ভোটার জনসাধারণ মাওলানা মোঃ মাসুদুর রহমান, হায়দার আলী, ইমান আলী ও শাহজান আলী বলেন, সাধারণ মানুষ এখন ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্টের হাত থেকে দেশ স্বাধীনের পর পরিবর্তনের পক্ষে। কুড়িগ্রাম ৪ আসনের জনগণের স্বপ্ন ও প্রত্যাশা কখনো পূরণ হয়নি। বরং কুড়িগ্রাম ৪ আসন জড়িয়েছে দুর্নীতির বেড়াজালে। এবার তরুণ প্রজন্মের ভোট দাঁড়িপাল্লার পক্ষে হোক। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা কে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করতে প্রস্তুত জনগণ ইনশাল্লাহ।


কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী জননেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মসূচির ঘোষণা ও ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে নির্বাচনী এলাকায় গনসংযোগ চলছে। সুনির্দিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা যা বাস্তবায়ের প্রত্যয় চিলমারী টু রৌমারী সেতু বাস্তবায়ন, নদী ভাঙন রোধ, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যর উন্নয়ন, কর্মসংস্থান ও মাদকমুক্ত হবে কুড়িগ্রাম ৪ আসন। সরকার গঠনে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আমি এই জনপদের সন্তান হিসেবে সবসময় আপনাদের পাশে ছিলাম-আছি ও থাকব ইনশাআল্লাহ।