Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সম্প্রতি দাড়ামুদা খোঁয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদকে একজন প্রধান শিক্ষকের সম্মানহানির ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অত্র এলাকার সচেতন মহল।
প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয় উপজেলা পরিষদ থেকে বরাদ্দকৃত দাড়ামুদা খোঁয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অফিস কক্ষের আসবাবপত্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ হাস্যকর কেননা প্রকল্প দিয়েছে উপজেলা পরিষদ ও বাস্তবায়ন করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আল আমিন ট্রেডার্স। এমনকি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার পর প্রধান শিক্ষক আসবাবপত্র বুঝে নিয়ে স্বাক্ষর করেছেন মাত্র। এখান থেকে অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটলে তাতে প্রধান শিক্ষকের অভিযুক্ত হওয়ার সুযোগ নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অত্র এলাকার সচেতন মহল।
এবিষয়ে দাড়ামুদা খোঁয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান শিক্ষক সিরাজ - উদ- দৌল্লা বলেন, আসবাবপত্র তৈরী শেষে ঠিকাদার আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে, আমি স্বাক্ষর করে দিয়েছি মাত্র। আমি দীর্ঘদিন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছে চিকিৎসাধীন ছিলাম। একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা চক্রান্ত চালাচ্ছে।
সাঁথিয়া উপজেলা উপ- সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, সাঁথিয়া উপজেলা পরিষদের বরাদ্দকৃত প্রকল্পের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আল আমিন ট্রেডার্স। প্রতিষ্ঠানটি কাজ সম্পন্ন করে মালামাল বুঝিয়ে দিলে তাকে বিল দেওয়া হয়েছে। এখানে প্রধান শিক্ষকের অর্থ আত্মসাত করার সুযোগ নেই।