Advertisement
পাবনা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফার প্রেক্ষাপটে পাবনার উন্নয়নে বিএনপির ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) পাবনা জেলা শাখার আয়োজনে, শালগাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফার প্রেক্ষাপটে পাবনার উন্নয়নে বিএনপির ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় জাসাসের সভাপতি চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত চিত্র নায়ক হেলাল খান। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় জাসাসের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন রোকন। জেলা জাসাসের আহবায়ক সাংবাদিক খালেদ হোসেন পরাগের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মান্নান ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় জাসাসের সদস্য মাজাহারুল ইসলাম পায়েল।এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সানোয়ার হোসেন। সার্বিক পরিচালনা করেন, জেলা জাসাসের নেতা শাদমান ছাকিব।এ সময় জেলা বিএনপির নেতা আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ,নুর মোহাম্মদ মাসুম বগা,মান্নান,রেহানুর ইসলাম বোলাল, মোসাব্বির হোসেন সঞ্জু,রইচ উদ্দিন, যুবনেতা সাদ্দাম হোসেন সহ বিএনপি ও জেলা জাসাসের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস বলেন,বাংলাদেশের রাখাল রাজা স্বাধীনতার ঘোষক এদেশের প্রাণের নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) ১৯ দফা বাস্তবায়নে কাজ করেছিলেন।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুযোগ্য উত্তরসূরী আগামী দিনের বিএনপির কান্ডারি তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার অনুপ্রেরণায় পাবনা বাসীকে এই সংগ্রামে শামিল হওয়ার অনুরোধ করছি, দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তারেক রহমানের ভাবনার কথা পাবনার ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, রাজধানীর সাথে পাবনার যোগাযোগের জন্য যমুনা নদীতে সেতু নির্মাণ, পাবনা-ঢাকা ট্রেন সার্ভিস দ্রুত চালু করা,ঢাকায় যাতায়াত সহজীকরণ করতে কাজিরহাটের ফেরিঘাট খয়েরচরে স্থানান্তর করা, ঈশ্বরদী ইপিজেড, রূপপুর প্রকল্পের জন্য বিমানবন্দর চালু করা, যানজট নিরসনে পাবনা শহরে চার লেন সড়ক নির্মাণ করা, ইছামতী নদীর দ্রুত খননের ব্যবস্থা করা, মানসিক হাসপাতালের উন্নয়ন, পাবনা সদর হাসপাতালকে পাঁচ শত বেডে রূপান্তরিক সহ বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন।